তাজুল ইসলাম॥ আমরা গভীরভাবে শোকাহত ও সমবেদনায় কাতর। আমাদের এই সমবেদনা একজন সৎ ও নির্ভিক পরোপকারী পরিবারের জন্য। এই পরিবার থেকেই কসবা হয়েছে উন্নত ও পেয়েছে সর্বজন বীদিত সম্মান। এই সম্মানের সহিত আজ যিনি উৎপ্রোতভাবে জড়িত রয়েছেন তিনি হলেন আমাদের আনিছুল হক। যিনি বর্তমান সরকারের একজন পরিক্ষীত সৎ ও নির্ভীক কর্মঠ মন্ত্রী। যার ছোয়ায় আইন ও আদালত এবং দেশের সুনাম বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই পরিবারের প্রতিটি সদস্যের সঙ্গে আমরাও একিভূত এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে বলিয়ান।
শুনেছি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বোঝা হলো পিতার কাধে সন্তানের লাশ কিন্তু আজ মনে হচ্ছে এর সাথে আরো একটি কঠিন বোঝা যোগ করা দরকার। সেটা হলো ভাইয়ের কাধে বোনের লাশ। হ্যাঁ, মাননীয় আইনমন্ত্রী মহোদয়ের বোনের জানাযায় শোকাহত পরিবারের পাশে কসবা-আখাউড়ার হাজারো জনতাসহ ছিলেন মন্ত্রীসভার অনেকেই । জানিয়েছেন সমবেদনা। সম্মানিত সুধী, সংবিধান প্রণেতা দুই বার নির্বাচিত সাংসদ সুপ্রীমকোর্ট বার এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মরহুম এড.সিরাজুল হক সাহেবের কন্যা এবং কসবা-আখাউড়ার গণমানুষের অহংকার, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইন,বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব এড.আনিসুল হক-এমপির বড়বোন সায়মা ইসলাম মিনা অসুস্থতা জনিত কারনে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি………রাজিউন)। আমরা তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। পরম করুনাময় আল্লাহ তার পরিবারকে এই শোক সহ্য করার ধৈর্য্য ও শক্তি প্রদান করুন। আমীন। জম্মিলে মরিতে হবে অমর কে কোথা কবে? চিরস্থির কবে নীর হায়রে জীবন নদে? বিদায়ের সেহনাই বাজে; দিয়ে যাবার পালকি এসে দাঁড়ায় দুয়ারে সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে; এই যে বেঁচে ছিলাম দীর্ঘশ্বাস নিয়ে যেতে হয় সবাইকে অজানা গন্তব্যে। হঠাৎ ডেকে ওঠে নাম। না জানা পাখি অজান্তেই চমকে ওঠি; জীবন, ফুরালে নাকি!এমনি করে সবাই যাবে, যেতে হবে….