প্রশান্তি ডেক্স। । দীর্ঘ প্রতীক্ষা শেষে ‘আকাশবীণা’ রানওয়ে স্পর্শ করলোৃস্বাগতম ‘আকাশবীণা’(ভিডিও) https://youtu.be/ftjtmtr8khM
ওয়াটার ক্যানন স্যালুটের মাধ্যমে স্বাগত জানানো হলো সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্বলিত নতুন বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ ‘আকাশবীণাকে। গত রোববার বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে দীর্ঘ প্রতীক্ষা শেষে ড্রিমলাইনার ‘আকাশবীণা’ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে স্পর্শ করে।
এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এএম মোসাদ্দিক আহমেদ, সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান নাঈম হাসান, বিমানের পরিচালক প্রশাসন মমিনুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল (অব.) ইনামুল বারীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল উড়োজাহাজটি নিয়ে আসেন। গত বুধবার দলটি সিয়াটলে বোয়িং কোম্পানি থেকে ড্রিমলাইনারটি আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন।
এ উড়োজাহাজ যুক্ত হওয়ার মধ্যদিয়ে বিমান বহরে উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৫টি। আগামী ১ সেপ্টেম্বর এটির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওইদিন বিকেলে প্রথম বাণিজ্যিক ফ্লাইট হিসেবে ভাগ্যবান ২৭১ যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশে উড়বে এই ড্রিমলাইনার।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ২০০৮ সালে মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ১০টি নতুন বিমান ক্রয়ের জন্য দুই দশমিক এক বিলিয়ন ইউএস ডলারের চুক্তি করে। ইতোমধ্যে চারটি নতুন বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দুটি নতুন বোয়িং ৭৩৭-৮০০ ও একটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ বিমান বহরে যুক্ত হয়েছে। বাকি তিনটির প্রথমটি এ বছর নভেম্বর এবং সর্বশেষ দুটি ড্রিমলাইনার বিমানবহরে যুক্ত হবে আগামী বছর সেপ্টেম্বর মাসে।
আকাশবীণার আসন সংখ্যা থাকছে ২৭১টি। এর মধ্যে বিজনেস ক্লাস ২৪টি আর ২৪৭টি ইকোনমি ক্লাস। বিজনেস ক্লাসে ২৪টি আসন ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত রিক্লাইন্ড সুবিধা এবং সম্পূর্ণ ফ্ল্যাটবেড হওয়ায় যাত্রীরা আরামদায়কভাবে ভ্রমণ করতে পারবেন। বিমানটিতে যাত্রীরা ইন্টারনেট ও ফোন কল করার সুবিধা পাবেন।
এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এএম মোসাদ্দিক আহমেদ, সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান নাঈম হাসান, বিমানের পরিচালক প্রশাসন মমিনুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল (অব.) ইনামুল বারীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল উড়োজাহাজটি নিয়ে আসেন। গত বুধবার দলটি সিয়াটলে বোয়িং কোম্পানি থেকে ড্রিমলাইনারটি আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন।
এ উড়োজাহাজ যুক্ত হওয়ার মধ্যদিয়ে বিমান বহরে উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৫টি। আগামী ১ সেপ্টেম্বর এটির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওইদিন বিকেলে প্রথম বাণিজ্যিক ফ্লাইট হিসেবে ভাগ্যবান ২৭১ যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশে উড়বে এই ড্রিমলাইনার।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ২০০৮ সালে মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ১০টি নতুন বিমান ক্রয়ের জন্য দুই দশমিক এক বিলিয়ন ইউএস ডলারের চুক্তি করে। ইতোমধ্যে চারটি নতুন বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দুটি নতুন বোয়িং ৭৩৭-৮০০ ও একটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ বিমান বহরে যুক্ত হয়েছে। বাকি তিনটির প্রথমটি এ বছর নভেম্বর এবং সর্বশেষ দুটি ড্রিমলাইনার বিমানবহরে যুক্ত হবে আগামী বছর সেপ্টেম্বর মাসে।
আকাশবীণার আসন সংখ্যা থাকছে ২৭১টি। এর মধ্যে বিজনেস ক্লাস ২৪টি আর ২৪৭টি ইকোনমি ক্লাস। বিজনেস ক্লাসে ২৪টি আসন ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত রিক্লাইন্ড সুবিধা এবং সম্পূর্ণ ফ্ল্যাটবেড হওয়ায় যাত্রীরা আরামদায়কভাবে ভ্রমণ করতে পারবেন। বিমানটিতে যাত্রীরা ইন্টারনেট ও ফোন কল করার সুবিধা পাবেন।