বর্ষপুর্তী সংখ্যার আকাঙ্খায় উপদেশ বাণী

সাপ্তাহিক প্রশান্তির পথ চলায় ছিল, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুন্ন রাখার, সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার, মুক্তিযোদ্ধ ও এর চেতনার, সরকারের সার্বিক কর্মকান্ডের ইতিবাচক প্রচারসহ নানাহ আঙ্গিকে আগামীর পথ চলার দিকনির্দেশনামূলক লিখার সমৃদ্ধি। আমি এই প্রশান্তির ছোয়া অব্যাহত রাখার আহবান জানাচ্ছি। পাশাপাশি প্রশান্তি পরিবারের প্রতি দাবি রাখছি যেন কোন প্রতিকুলতাই ভেঙ্গে না পড়ে এগিয়ে যেতে হবে প্রধানমন্ত্রীর শেখানো মুলমন্ত্রে এবং আগামীর উন্নতি ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও স্বাধীনতা বিরোধীদের সলক পরিকল্পনা ধ্বংস করতে লেখনি অব্যাহত রাখতে হবে। মুক্তিযোদ্ধ বিরোধী ও তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টির সকল প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। আগামী দিনে প্রশান্তির প্রশান্তিতে এদেশের মানুষ জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে এগিয়ে যাবে উন্নত বিশ্বের সমপর্যায়ে।
বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের স্থান হবে সর্বপ্রথমে। বাঙালী বীরের জাতি এবং এই জাতির উন্নয়ন অগ্রগতি আর কেউ ধাবায়ে রাখতে পারবে না। সকলের সচেতন দৃষ্টি এবং শেখ হাসিনার পরিকল্পনা ও দূরদর্শীতাই আমাদেরকে পথ দেখিয়েছে এবং আগামীদিনে সঠিক জায়গায় নিয়ে যাবে। এই বিশ্বাস রেখেই আমার দিপ্ত প্রত্যয় প্রশান্তিতে ভরে উঠুক।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: রুহুল আমীন, সভাপতি ধানমন্ডী উচ্চ বিদ্যালয়; সভাপতি, ধানমন্ডী আওয়ামীলীগ; প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ফেসবুক ফ্রেন্ডস্ সোসাইটি।

Leave a Reply

Your email address will not be published.