কুখ্যাত মিথ্যাবাদী ইলিয়াস এর শাস্তি নিশ্চিত করা জরুরী

ইলিয়াছের লিংকটি যুক্ত করা হলো:

___

সাবেক সাংবাদিক পরিচয়ধারী এবং বর্তমান ইউটিউবে মিথ্যারটনাকারী হিসেবে বহুল পরিচিত এবং ষঢ়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে কুটকৌশলে প্রচারণার হাতিয়ার হিসেবে মিথ্যা এবং অপবাধ ও সত্যকে আড়াল করার কাজে মাঠে নেমে স্যোসাল মিডিয়াকে কলুষিত করে যাচ্ছেন। তবে কুখ্যাত ইলিয়াছ সমাজ ও সংস্কৃতির এবং দেশের ও দশের দাফন ও কাফন সম্পন্ন করতে পাঠ চুকিয়ে যাচ্ছেন। এই ইলিয়াছ কি এতই শক্তিশালী যে, সরকার এবং আন্তর্জাতিক কোন শাস্তির অধিনে নিবন্ধন করা যাবেনা; তবে ব্যবসা নেয়া জরুরী। পালিয়ে বেড়িয়ে যেভাবে নেতিবাচক প্রচারণা চাল্লাচ্ছে তা কিন্তু সত্যিই ঘৃণার এবং লজ্জ্বার ও প্রত্যাখ্যানের। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় কি ইলিয়াছকে আনা যায় না? আমেরীকা বা আন্তর্জাতিক কোন আইন কি নেই যে, ঐ নোংরা মানুষিকতার বেষ্যাদের সামলানো যায়। তবে ইলিয়াছকে নিয়ন্ত্রণে সমাজ, সংস্কৃতি এবং দেশ ও তরুন প্রজন্মকে রক্ষা করার নিমিত্তে কঠোর ও কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবেই। তা নেয়ার এখনই সময়। আমি ইলিয়াসের বিভিন্ন ভিডিও এর প্রতিবাদ করে আসছি। আর ঠিক তেমনি একটি ভিডিও সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়াতে চলমান রয়েছে ; এই চলমান ভিডিউর বিভিন্ন রং-বেরংগের প্রচারণায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছে ইলিয়াছ। কুখ্যাত ইলিয়াছ বর্তমানে আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বেসাতি অর্ঘ্য সমালোচনা করতে গিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রপরিষদের সদস্যদেও এমনকি মাননীয় আইন মন্ত্রী সম্পর্কে যে বক্তব্য দিয়েছে তার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং তা প্রত্যাখ্যান করার জন্য তাকে ও স্যোসাল মিডিয়ার কর্ণধারদেরকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমেরীকা সম্পর্কে যে উক্তি প্রকাশ করেছেন তা বাংলার আপামর সকল মানুষের মনের কথা কিন্তু তিনি বলেছেন এটাই সত্য ও বাস্তব। আমি ও আমরা বাংলার জনগণ শুরু থেকে আমেরিকার নীতি ও আদর্শের বিরোধীতা করি এবং ভাল কাজগুলোর প্রশংসা করি। তবে আমেরীকা বাংলাদেশের শত্রু কখনো বন্দু হতে পারে না বরং স্বার্থের প্রয়োজনে ক্ষণিকের জন্য বন্ধুত্ব ঘরে অবশিষ্ট ক্ষতিটুকু সাধন করে ছাড়ে। যাক সেই বিষয়ে সবাই এখন জানেন তবে আমি গুরুত্ব দিতে চাই ঐ কুখ্যাত ইলিয়াছ এর দিকে। তিনি আইন মন্ত্রী সম্পর্কে যে মিথ্য বক্তব্য দিয়েছেন এবং তাচ্ছিল্য করেছেন তা সত্যিই অমার্জনীয়। তিনি বলেছেন আইন মন্ত্রী বিদেশ যেতে চেয়ে (আমেরীকা) ভিসা জটিলতার জন্য বিশেষ করে আমেরীকা যেতে পারেনি যা আমেরিকা অনুমতি না দেয়ার জন্য। এটা সত্যিই মিথ্যা এবং ধনীদের বাড়িঘর ক্রয় ও স্থায়ী হওয়ার জন্য যে প্রচেষ্টা তা প্রত্যেকটি মানুষের ব্যক্তিগত বিলাসিতা বা অভিলাস। এটা সরকারের বা মন্ত্রীদের সামষ্টিক চাহিদা বা ইচ্ছাও নয়।
জনগণ এবং মন্ত্রীরা যা বলেন তা প্রধানমন্ত্রীর অভিপ্রায় আর প্রধানমন্ত্রী যা বলেন তা জনগণের অভিপ্রায়। আমি বলতে চাই শত্রুর শত্রুতার নানান ফন্দির মধ্যে সদ্য প্রকাশিত কয়েকটি নিষেধাঞ্জা এবং বাহিনীগুলোকে দেয়া অর্থের হিসেব চাওয়া এমনকি নতুনভাবে চুক্তি করার প্রয়োজনীয়তা সবই ঐ দেশীয় আইন এবং চক্রান্তকারীদের চক্রান্তের বহি:প্রকাশ। আর এর থেকে বের হওয়াও বিজ্ঞ সরকারের এবং বাংলাদেশের আইন ও মর্যাদার একটি বহি:প্রকাশ। আমরা দেখেছি ইন্ডিয়ার প্রধনমন্ত্রীও একসময় আমেরীকায় নিষিদ্ধ কিন্তু স্বার্থের প্রয়োজনে এখন সেই বিষয়টি মিমাংসিত এবং উন্মুক্ত। আমাদের ক্ষেত্রেও তাই হবে এবং বাস্তবতাও ঐ শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলেছে।
যে হাস্যকর বিষয়টিকে জটিলাকারে উপস্থাপন করেছেন তা সত্যিই দু:খকর এবং নিলজ্জ্ব বেহায়াপনার ও মিথ্যার স্বর্গ সাজানোর একটি মোক্ষম উপসর্গ মাত্র। যাই হউক দর্শক ও শ্রোতা এবং আমার মত আম জনতা ঐ ইলিয়াছ গংদের কবল থেকে নিজেরা মুক্ত থেকে অন্যদেরকে মুক্ত করার জন্য সজাগ থাকুন। সুযোগ যখন পাবেন তা হাতছারা হতে দেবেন না। দেশ ও বিদেশে বসবাস এবং অবস্থানকবারীরা ঐ ইলিয়াছ গংদেরকে গনধোলাই দিয়ে আইনের কাঠগড়াই দাঁড় করান এবং আইনি প্রচেষ্টায় সকল ষঢ়যন্ত্র মোকাবেলা এবং প্রতিহত করুন। আমি ঐ কুখ্যাত ইলিয়াছকে বিনয়ের সঙ্গে অনুরোধ করছি যেন তিনি আর পাপে না জড়িয়ে নতুন বছরের শুরু থেকে নিজেকে শুধরিয়ে আল্লাহর কাছে এমনকি যাদের কাছে অন্যায় করেছেন তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে সহিহ্ জীবনে ফিরে আসুন। আমি দোয়া করব যেন আপনি দুনিয়া ও আখেরাতের উভয় শান্তি ও নিশ্চয়তা এবং নিরাপত্তা উপভোগের একজন যোগ্য দাবিদার হতে পারেন। আপনাকে সঙ্গে নিয়েই বেহেস্ত বসবাস করতে চাই। খোদা তায়ালারও ইচ্ছা ঐ একই ।
আর কিছু না বলে নতুন বছরকে শান্তিপূর্ণ আনন্দের এবং নিশ্চয়তা ও নিরাপত্তার অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করে শেষ করতে চাই।

Leave a Reply

Your email address will not be published.