দেশে ফিরেছেন খালেদা জিয়া

প্রশান্তি ডেক্স লন্ডন থেকে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। গত মঙ্গলবার বেলা ১০টা ৩৮ মিনিটে  তাকে বহনকারী কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ১১টা ২০ মিনিটে পৃথক একটি গাড়িতে উঠে হ্যাঙ্গার গেট দিয়ে বের হয়ে বাসভবন গুলশানের দিকে রওনা হন তিনি। বিমানবন্দরে নামার পর খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। পরে কড়া নিরাপত্তার সাথে তিনি বিমানবন্দর থেকে বের হন। খালেদা জিয়াকে বহনকারী গাড়ি ছাড়াও তার নিরাপত্তায় সিএসএফ সদস্যরাও ছিলেন।খালেদা জিয়ার গাড়ির সামনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গাড়িবহরও ছিল। এসময় পুলিশ, র‍্যাবের বিশেষ কর্ডন লক্ষ্য করা গেছে। এদিকে, খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানাতে হাজার হাজার বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী বিমানবন্দর থেকে শুরু করে তার গুলশান বাসভবন পর্যন্ত ভিড় করেছেন। এসময় মুর্হুমুহু স্মোগানে মুখর হয়ে উঠে চারপাশ। তাদের অনেকের হাতে দেখা গেছে জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ছবি। প্রসঙ্গত, উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৭ জানুয়ারি লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। পর দিন ৮ জানুয়ারি হিথ্রো বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান বড় ছেলে তারেক রহমান ও পরিবারের সদস্যরা। সেখান থেকে সরাসরি দ্য লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি হন তিনি। ১৭ দিন চিকিৎসার পর বড় ছেলের বাসায় উঠেন। পরবর্তীতে সেখানেই তার চিকিৎসা কার্যক্রম চলে।

সেখানে বিশ্রাম ও চিকিৎসার কারণে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তার সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন দুই পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান ও সৈয়দা শর্মিলা রহমান সিঁথি এবং চিকিৎসক ও মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্যসহ ১৩ জন।থেকে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। গত মঙ্গলবার (৬ মে) সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে তাকে বহন করা এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর তিনি পৃথক একটি গাড়িতে উঠে হ্যাঙ্গার গেট দিয়ে বের হন।

বিমানবন্দরে নামার পর বেগম জিয়াকে স্বাগত জানান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় বিএনপির কেনদ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। পরে কড়া নিরাপত্তার সাথে তিনি বিমানবন্দর থেকে বের হন। এদিকে, খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানাতে হাজার হাজার বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী বিমানবন্দর থেকে শুরু করে তার গুলশান বাসভবন পর্যন্ত ভিড় করেছেন। বিমানবন্দরে প্রবেশের দুই গেটে দলীয় ও জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে কর্মীরা অবস্থান নেন অনেক নেতাকর্মী। এসময় মুর্হুমুহু শ্মোগানে মুখর হয়ে উঠে চারপাশ।

প্রসঙ্গত, উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৭ জানুয়ারি লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। পর দিন ৮ জানুয়ারি হিথ্রো বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান বড় ছেলে তারেক রহমান ও পরিবারের সদস্যরা। সেখান থেকে সরাসরি দ্য লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি হন তিনি। ১৭ দিন চিকিৎসার পর বড় ছেলের বাসায় উঠেন। পরবর্তীতে সেখানেই তার চিকিৎসা কার্যক্রম চলে।

সেখানে বিশ্রাম ও চিকিৎসার কারণে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তার সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন দুই পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান ও সৈয়দা শর্মিলা রহমান সিঁথি এবং চিকিৎসক ও মেডিক্যাল বোর্ডেও সদস্যসহ ১৩ জন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.